একটি ব্যবসা শুরু করার সময়, ব্যবসায়ীরা ব্যবসায়ের কাঠামো সম্পর্কে দ্বিধাদ্বন্দ্বের মুখোমুখি হন কারণ ব্যবসা শুরু করার আগে ব্যবসায়ের আকার এবং অপারেশন অনুমান করা বেশ কঠিন। যার ফলে, অনেকে একটি একক মালিকানা ব্যবসা বেছে নেয় কারণ এতে কম কাগজপত্র প্রয়োজন এবং সহজেই পরিচালিত হতে পারে। যারা একাধিক শেয়ারহোল্ডারদের সাথে তাদের ব্যবসা শুরু করতে চান তারা একটি অংশীদারি ব্যবসায়ের মডেল বাছাই করেন। এবং যাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা রয়েছে তারা প্রাইভেট কোম্পানি বেছে নেয়। শাপলা স্টার্টের মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসার ধরণ বাছাইয়ের সমাধান পেতে পারে কারণ শাপলা নিশ্চিত করতে পারে যে গ্রাহকদের জন্য ব্যবসা নিবন্ধন প্রক্রিয়া টি সহজভাবে হচ্ছে।
শাপলা স্টার্ট ট্রেড লাইসেন্সে সহায়তা করে যা একক মালিকানাধীন ব্যবসায়ের জন্য প্রয়োজনীয় একমাত্র আইনী দলিল এবং অন্যান্য ধরণের ব্যবসায়ের জন্য প্রয়োজনীয় নথিগুলির মধ্যে একটি। বেশিরভাগ ট্রেড লাইসেন্সের মেয়াদ এক বছরের মধ্যে শেষ হয়ে যাওয়ায় এবং তিন মাসের মধ্যে লাইসেন্স নবায়ন করতে হবে, অন্যথায় ব্যবসাটি আইনের দৃষ্টিতে অবৈধ বলে বিবেচিত হবে। শাপলা এই প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ অনলাইনে করে। শাপলা স্টার্ট প্রথমে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য নেয় এবং তারপর গ্রাহকদের মূল্য জানানোর জন্য ডকুমেন্টগুলি বিশ্লেষণ করে। গ্রাহকরা যদি দামের সাথে একমত হন এবং পেমেন্ট করেন, তবে শাপলা তাদের ব্যবসা সম্পর্কে আরও তথ্য সংগ্রহ করে এবং অনলাইনে ট্রেড লাইসেন্স সরবরাহ করে। আপনার ট্রেড লাইসেন্সের উদ্বেগ এড়াতে এখানে ক্লিক করুন
শাপলা স্টার্টে ব্যবসা নিবন্ধন খুব সহজ কারণ শাপলার ৫০+ যাচাইকৃত আইনজীবীর সাথে সংযোগ রয়েছে যারা ক্লায়েন্টদের জন্য বিশেষজ্ঞ সমাধান সরবরাহ করবে। ব্যবসায়ী যখন ব্যবসা নিবন্ধনের জন্য শাপলায় আসেন, তখন শাপলা একজন আইনজীবীর সাথে বিনামূল্যে পরামর্শ দেয় যাতে ক্লায়েন্ট তার প্রয়োজনীয়তা প্রকাশ করতে পারে এবং শাপলা স্টার্ট তাদের স্বপ্ন পূরণে সহায়তা করতে পারে। সভাটি অনলাইনে পরিচালিত হবে এবং এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে হবে। শাপলা স্টার্ট-এ আপনার ব্যবসা নিবন্ধন করতে এখানে ক্লিক করুন
একটি বিদেশী শাখা অফিস খোলা একটি কঠিন প্রক্রিয়া কারণ এটি সময় সাপেক্ষ এবং বিভ্রান্তিকর হতে পারে। শাপলা স্টার্ট প্রক্রিয়াটিতে সহায়তা করতে পারে। প্রথমে বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডকুমেন্টস অথরিটির (বিডা) কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। এরপর শাখা অফিসের জন্য একটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হবে। এরপর ব্যবসাটির বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিতে হবে। সবশেষে ট্রেড লাইসেন্স এবং কোম্পানির জন্য আয়কর ও ভ্যাট নিবন্ধন নিতে হবে। শাপলা এই পুরো প্রসেস টি অনলাইনে খুব সহজে করে দিতে সাহায্য করতে পারে। শাপলা স্টার্ট দিয়ে আপনার শাখা অফিস নিবন্ধন করতে এখানে ক্লিক করুন